বাচ্চাদের সর্দি কাশি দূর করার ১০০% কার্যকারী উপায়

আসসালামু আলাইকুম প্রিয় বন্ধুরা আপনাদের ঘরে রয়েছে ছোট ছোট সোনা মনিরা তবে এই ছোট্ট সোনামণিদের যদি অসুস্থ হয়। তাহলে কি করবেন তাই আমরা পোস্ট লিখেছি বাচ্চাদের সর্দি কাশি নিয়ে। আপনারা যারা অনেক বিভ্রান্তির মধ্যে থাকেন যে বাচ্চাদের সর্দি কাশির ঔষধের নাম নিয়ে সকল বিস্তারিত জানুন।
বাচ্চাদের সর্দি কাশি
প্রিয় বন্ধুরা আপনাদের সুবিধা এবং ভালোর জন্য বাচ্চাদের সর্দি কাশি নিয়ে একটি কনটেন্ট লিখেছি এবং এ কন্টেনটি পড়লে আপনারা অবশ্যই আপনাদের বাচ্চাকে নিয়মের সাথে সবকিছু মেনে চলবে। তাহলে আপনাদের ঘরে ছোট ছোট সোনা মনিরা সুস্থ থাকবে এবং আপনারা এই পোস্টের মাধ্যমে জানতে পারবেন যে বাচ্চাদের সর্দি কাশি হলে কি করা উচিত।

ভূমিকা

প্রিয় বন্ধুরা আজকের পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের জানানো হবে,শীতের শুষ্ক আবহাওয়াতেও বৈরী আবহাওয়ার জন্য ঠান্ডাজনিত বিভিন্ন রোগ সৃষ্টি করে থাকে। আর এই ঠান্ডা জনিত রোগে শিশুরা বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকে। আবহাওয়া ও দিন দিন পরিবেশ দূষণ বেড়ে যাচ্ছে এবং বিভিন্ন রোগ সৃষ্টি হচ্ছে। প্রতিদিন আবহাওয়া পরিবর্তন এর ফলে ই দিন দিন বিভিন্ন মানুষ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। এবং শিশুরা সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হচ্ছে রোগে। 

পরিস্থিতি এইভাবে পরিবর্তন হওয়ার জন্য এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকার জন্য কম বেশি সবাই সর্দি-কাশি রোগে আক্রান্ত হয়ে যাচ্ছে। ঠান্ডা জনিত সমস্যা এই বড় ছোট সবাই কমবেশি সর্দি কাশি রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে। সর্দি কাশি যা এক ধরনের সাধারণ রোগ হিসেবে সবার কাছে পরিচিত। কিন্তু কোন জিনিসই ছোট ভাবে দেখা উচিত নয়। সর্দি কাশি থেকে এই সময় বড় ধরনের অসুখ তৈরি হয়ে যেতে পারে। এজন্য এ পোস্টটা আপনাদেরকে সর্দি কাশি হলেও ওষুধের নাম ।

এছাড়াও সর্দি কাশি হলে ঘরোয়া উপায় গুলো জানিয়ে দেয়া হবে। আশা করা যায় এই পোস্ট করে আপনি আপনার কাছের কেউ অথবা আপনার বাচ্চার সর্দি কাশি হলে এইগুলো নিয়ম জানার পর অথবা উপায় জানার পর আপনার অনেক উপকার হবে এবং আপনি খুব সহজেই এ রোগ নিরাময় করতে পারবেন। তাহলে চলুন দেখা যাক সেগুলো কি এবং কিভাবে করতে হয়।

বাচ্চাদের সর্দি কাশি

প্রিয় বন্ধুগণ আপনারা কি,বাচ্চাদের সর্দি কাশি কাছে নিয়ে অনেক চিন্তিত রয়েছেন। দীর্ঘমেয়াদী সর্দি কাশির ফলে বাচ্চাদের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে,বাচ্চাদের সর্দি কাশি সাধারণভাবে দেখা উচিত নয়। সর্দি কাশি হলে যত দ্রুত সম্ভব ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে এবং এর রোগ প্রতিরোধ করতে হবে। শীতের বৈরী আবহাওয়া এর জন্য এবং আবহাওয়া ধুলাবালি এসব থাকে মূলত এসব কারণে ছোট বড় সব মানুষেরই সর্দি-কাশি রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে। 

শুষ্ক মৌসম তার ওপর বৈরী আবহাওয়াই রোগটা হওয়ার স্বাভাবিক। এছাড়াও প্রতিদিন যেভাবে আবহাওয়া পরিবর্তন হচ্ছে। আবহাওয়ার এসব পরিবর্তনের জন্য বাচ্চারা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রোগ আক্রান্ত হচ্ছে। এবং অনেক বাচ্চাদের দীর্ঘমেয়াদি সর্দি-কাশি রোগে আক্রান্ত হয়ে যাচ্ছে। সর্দির কাছে থেকে বাঁচতে হলে, বাচ্চাদেরকে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে সর্দি-কাশি থেকে বিরত থাকার ওষুধ গ্রহণ করতে হবে। 

বাচ্চারা সর্দি-কাশি রোগে আক্রান্ত হয়ে গেলে প্রথম প্রথমে অনেকে রয়েছেন যারা এন্টিবায়োটিক ওষুধ খাইয়ে দিয়ে থাকেন। কিন্তু এটা ঠিক না, সে একজন ছোট বাচ্চা তারপরও প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেকটাই কম এজন্য প্রথম অবস্থায় এত কঠিন একটা ওষুধ না দিয়ে। আপনি প্রথম প্রথম অবস্থায় কিছু ঘরোয়া উপায় ব্যবহার করতে পারেন। হয়তোবা এসব উপায় দেখবেন আপনার বাচ্চার রোগ সেরে গিয়েছে। সর্দি কাশি হলে বাচ্চাদেরকে সব সময় তাদের শরীর উষ্ণ রাখার চেষ্টা করবেন। 

এবং যত দ্রুত সম্ভব ।তাদেরকে কমলালেবুর শরবত খাওয়ানের চেষ্টা করবেন ।এছাড়াও তাদেরকে তরল জাতীয় জিনিস অর্থাৎ সুপ দুধ এসব খাওনের চেষ্টা করে থাকবেন। হয়তোবা এসব উপায় অবলম্বন করলে দেখবেন আপনার বাচ্চার সর্দি-কাশি অনেকটাই কমে যাচ্ছে এবং ভালো হয়ে যাচ্ছে। এছাড়াও ঘর ওপার মধ্যে আরেকটি পুরাতন উপায় হচ্ছে যে কালোজিরা ,রসুন এবং সরিষার তেল উষ্ণ গরম করে নিয়ে বুকে মালিশ করা। 

এই উপায়টিও অবলম্বন করে অনেকে সর্দি-কাশি রোগ থেকে মুক্তি পেয়েছে। এছাড়া আপনি ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে প্রাথমিক যেসব চিকিৎসা রয়েছে সেগুলো চিকিৎসা করতে পারেন।

বাচ্চাদের সর্দি কাশির ঔষধের নাম

প্রিয় বন্ধুগণ আপনাদেরকে জানিয়ে দেয়া হবে,বাচ্চাদের সর্দি কাশির ঔষধের নাম। অনেকেই রয়েছে যারা এখন পর্যন্ত সর্দির কাশি ওষুধের নাম জানিনা। বাচ্চাদের হঠাৎ করে সর্দি কাশি হয়ে গেলে তাদের কি খাওয়াবো এসব নিয়ে চিন্তিত থাকতে হয়। তাই আজ আপনাদের সুবিধার জন্য আপনাদের জানিয়ে দেওয়া হবে,বাচ্চাদের সর্দি কাশির ঔষধের নাম। ঠান্ডা জড়িত এইসব রোগ অর্থাৎ সর্দি কাশি এই রোগ গুলো শীতকালে বেশি হয়ে থাকে। 
আরো পড়ুন 
শীতের সকালে খুব ঠান্ডা থাকে এ সময় বাচ্চাদের হাওয়া পাতলা ঠান্ডা লাগতে পারে। এবং এ ঠান্ডা লাগার থেকে হালকা জ্বর, মাথা ব্যাথা ,সর্দি-কাশি সহ নানা ধরনের ওই আক্রান্ত হয়ে যায়। শুষ্ক মৌসুমী বাচ্চাদের সর্দি-কাশি রোগ বেশি হয়ে থাকে। বাচ্চাদের যখন অতিরিক্ত সর্দি কাশি হয় তখন তাদের ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া প্রয়োজন। এবং আপনার বাচ্চার সর্দি কাশি হলে যেসব ওষুধ খাবেন তার নাম গুলো হল:ডেক্সট্রৈমেথোরফিন, এই ওষুধটি শুষ্ক কাশি কমাতে সাহায্য করে থাকে।

।guaifensein (Mucinex) এই ওষুধটি কফ পাতলা করে থাকে। এবং বাহিরে আসার জন্য সাহায্য করে থাকে ‌।pseudoephedrinie এ ওষুধটি নাক বন্ধ হতে সাহায্য করে থাকে। এছাড়া শরীরের জন্য আরো কিছু ওষুধ রয়েছে যেগুলো হল:Saline nasal drop or spray যার নাকের ভেতরের ময়লা দূর করে,Acetaminophen আর ibuprofen এই ওষুধটি যার ব্যথা কমাতে সাহায্য করে থাকে ‌। 

এছাড়া অন্যান্য ওষুধের নাম গুলো হল,Robitussin pediatric,mucinex DM for kids,sudafed PE pediatric,Littel Remedies saline Nasal pray 2,Tylenol Infants Drops 2,Advil Chilldrens Liuquid 6 এই ওষুধগুলো আপনি সর্দি কাশির জন্য ব্যবহার করতে পারেন।

১ মাসের শিশুর সর্দি হলে করণীয়

প্রিয় বন্ধুগণ,১ মাসের শিশুর সর্দি হলে করণীয় কি , একটা ছোট বাচ্চা যার মাত্র বয়স এক মাস এমন সময় তার সর্দি হলে করণীয় কি এটা সবার জানা থাকে না। এত অল্প বয়সের শিশুদের কোন চিকিৎসা করা যায়,১ মাসের শিশুর সর্দি হলে করণীয় কি সেটা আজ যেনে নিব এই পোস্টে। এ অবস্থায় শিশুদের জন্য যেগুলো দরকার সেগুলো হল:
  • আবহাওয়া অনুযায়ী শিশুকে উষ্ণ রাখার চেষ্টা করতে হবে।
  • নাক বন্ধ হয়ে আছে এমন দেখলে পাতলা অথবা নরম কাপড় দিয়ে নাক ভালো ভাবে পরিষ্কার করে দিতে হবে।
  • ঘন ঘন মায়ের বুকের দুধ খাওয়াতে হবে।
  • যার সর্দি কাশি এসব বেশি হয়ে গেলে নিকটস্থ স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে গিয়ে ডাক্তার দেখাতে হবে।
নবজাতক বাচ্চার ঠান্ডা লাগার জন্য দায়ী ২০০ টি ভাইরাস। এসব ভাইরাসের মধ্যে একটি ভাইরাস আক্রান্ত হলে বাচ্চারা সর্দিপাশে রোগে আক্রান্ত হয়ে যায়। শিশুদের সর্দি কাশি লাগার জন্য দায়ী হয়ে থাকে রাইনো ভাইরাস নামে এক ভাইরাস। এছাড়া দূষিত ভাইরাসের মাধ্যমে আক্রান্ত হলেও সর্দি ,কাশি এসব রোগ হয়। নবজাতক বাচ্চার সর্দি কাশি হলে, বাচ্চাটা চেয়ে ঘরে থাকবে সেই ঘরে পর্যাপ্ত পরিমাণে আলো ,বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখতে হবে। 
আরো পড়ুন 
শীতের সময় মূলত এইসব রোগ বেশি থাকে এইজন্য এই সময় আমাদের হাত পরিষ্কার রাখা উচিত এবং হাঁচি ,কাশির সময় পরিষ্কার রোমাল ব্যবহার করা উচিত। এ সময় শিশুটি যেন পর্যাপ্ত পরিমাণ বিশ্রাম নিতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। আর আপনার ছোট্ট সোনামণি সর্দি কাশিতে আক্রান্ত হলে আপনি এসব করণীয় করতে পারেন।

৫ মাসের শিশুর সর্দি হলে করণীয়

সর্দি রোগে প্রতিদিন প্রায় কম বেশী সব শিশু আক্রান্ত হচ্ছে।এই সময়,৫ মাসের শিশুর সর্দি হলে করণীয়, একটা ছোট্ট একটা বাচ্চার অসুখ, চিন্তিত হয়ে পড়েন যে,৫ মাসের শিশুর সর্দি হলে করণীয় , এমন সময় কি করা যায়। তাহলে , আপনি এসব চিন্তা বাদ দিন এবং এই পোস্টের মাধ্যমে আপনি জেনে যাবেন এসব প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন। ছোট বাচ্চাটি আক্রান্ত হলে আমাদের বাড়িতে যেসব করে থাকে সেসব করণীয় হল :
  • আবহাওয়া পরিস্থিতি দেখে বাচ্চার শরীর উষ্ণ রাখার চেষ্টা করতে হবে।
  • নাক ও পরিষ্কার থাকলে কিংবা নাক বন্ধ হয়ে রয়েছে বাচ্চা শ্বাস নিতে সমস্যা হচ্ছে এমন দেখলে পাতলা অথবা নরম কাপড় দিয়ে বাচ্চার নাকটা পরিষ্কার করে দিতে হবে।
  • এই সময়ের বাচ্চাকে ঘন ঘন মায়ের বুকে দুধ খাওয়াতে হবে।
  • হালকা গরম পানি দিয়ে শরীর মুছে দেওয়া।
  • বাচ্চা যেন পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশ্রাম নিতে পারে সেইদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
এছাড়াও আপনি ঘরোয়া উপায় গুলো অবলম্বন করতে পারেন। যেমন, সরিষার তেল কালা জোড়া রসুনের কোয়া এর সঙ্গে মিশ্রণ করে উষ্ণ গরম করে ।আপনার শিশুর বুকে মালিশ করে দিতে পারেন। এতে অনেকটাই সর্দি কমে এসে যায়। এবং আপনি এসব উপায় অবলম্বন করতে পারেন এতে আপনার বাচ্চার সর্দি দ্রুত সম্ভব কমে যাবে। এছাড়াও যদি অতিরিক্ত সর্দি শুরু হয় তাহলে আপনি ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন।

বাচ্চাদের সর্দি কাশি হলে ঘরোয়া উপায়

প্রিয় বন্ধুগণ এই পোস্টে আপনাদেরকে জানানো হবে,বাচ্চাদের সর্দি কাশি হলে ঘরোয়া উপায়। বাচ্চার সর্দি কাশি হলে তাকে ডাক্তার দেখানোর আগে, আবাচ্চাদের সর্দি কাশি হলে ঘরোয়া উপায় একবার হলেও অবলম্বন করে দেখা দরকার। হয়তো এই উপায় গুলোর মাধ্যমে আপনার বাচ্চা সর্দি কাশি থেকে মুক্তি পেয়ে গেল। সর্দি কাশি হলে বাচ্চাদের যেসব ঘরোয়া উপায় মেনে চলতে হবে সেগুলো হল:

  • বাচ্চাটা যে রুমে থাকবে সেই রুমে পর্যাপ্ত পরিমাণে আলো বাতাস চলাচলের ব্যবসা রাখতে হবে।
  • বাচ্চাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশ্রাম নিতে দিতে হবে।
  • বাচ্চাকে হালকা গরম পানি দিয়ে শরীর মুছে দিতে হবে।
  • এক বছরের বেশি বয়সে বাচ্চা হলে তাকে সুপ খাওয়ানোর চেষ্টা করাতে হবে।
  • আর বাচ্চাটার বয়স যদি দুই বছরের বেশি হয়ে থাকে, তাহলে বাচ্চাকে প্রতিদিন এক থেকে দুই গ্লাস কমলা লেবুর শরবত খাওয়ানোর চেষ্টা করুন।
  • কালোজিরা, দুই থেকে তিন কোয়া রসুন এবং অল্প পরিমাণে সরিষার তেল নিয়ে এগুলো একসঙ্গে মিশ্রণ করে একটু গরম করে শিশুর বুকে মালিশ করবেন।
  • তুলসী পাতার রস ও মধু এর সঙ্গে মিশিয়ে হালকা গরম করে বাচ্চাকে খাওয়াতে পারেন। এতেই‌ বাচ্চার কাশি অনেকটাই কমে যাবে।এবং রাতে শিশুটি পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমাচ্ছে কিনা সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
  • ভিটামিন ডি যুক্ত খাবার খাওয়ানোর চেষ্টা করার শিশুটাকে কারণ ভিটামিন ডি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
  • গভীর রাতে অথবা ভোর এ সোয়েটার অথবা পাতলা কোন পোশাক শিশুকে পড়ে রাখুন যাতে শিশুর ঠান্ডা না লাগে।
  • এ সময় ঠান্ডা জাতীয় কোন খাবার শিশু ও মা উভয়ের না খাওয়াই ভালো।
তাহলে বন্ধুরা এ পথ থেকে আপনারা এসব ঘরোয়া উপায় গুলো জেনে গেলেন এবং একবার হলেও এই উপায় গুলো মেনে চলার চেষ্টা করবেন।

শেষ কথা

প্রিয় বন্ধুরা এবার আমরা এই পোস্টের শেষ কথাই চলে এসেছি, এই পোস্টে আপনারা জেনেছেন বাচ্চাদেরকে সর্দি কাশি হলে কি কি খাবার খাওয়ানোর প্রয়োজন ।এবং আমাদের করণীয় গুলো কি হয়ে থাকে। একজন নবজাতকের যখন সর্দি কাশি হয়ে থাকে তখন তার বাবা-মা অনেক চিন্তা থাকে। এমন অবস্থায় আমাদের করণীয় বাচ্চাকে উষ্ণ রাখা, পাতলা সোয়েটার পড়ে রাখা, এছাড়াও রসুন কালোজিরা সরিষার তেল উষ্ণ গরম করে বুকে মালিশ করা ইত্যাদি। 
আরো পড়ুন 
এই উপায় ছাড়াও অনেক ধরনের উপায় রয়েছে। যা এই পোষ্টের মাধ্যমে খুব সহজে আপনাদের কাছে উপস্থিত করা হয়েছে। এবং বাচ্চার যদি এসব উপায় মেনে চলার পরেও এসব রোগ না কমে তাহলে আপনি ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন। এবং এ সময় কি কি ওষুধ খাওয়ানো উচিত যেসব ওষুধের নামও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে এই পোস্টে। 

তো বন্ধুরা সর্বশেষ এটাই বলা যায় ।যে ,আপনার যদি এরকম পোস্ট প্রতিদিন পেতে চান ।তাহলে, এই ওয়েবসাইটটি প্রতিদিন ভিজিট করবেন ।এবং এতক্ষণ এই ওয়েবসাইটের সঙ্গে থাকার জন্য ,ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

পোষ্ট পড়ে আমাদেরকে আপনার মূল্যবান মন্তব্য লিখুন। আপনাদের প্রতিটি কমেন্ট রিভিও করা হয়

comment url