শীতকালে শিশুর ত্বকের ১০টি যত্ন জেনে নিন
প্রিয় পোস্ট পাঠক ভাইয়েরা আপনারা অবশ্যই আপনাদের শিশুদেরকে নিয়ে শীতকালে শিশুর ত্বকের যত্ন নিয়ে অনেক চিন্তিত থাকেন। তো বন্ধুরা আজকে আমরা এই কন্টেন্টের মাধ্যমে আলোচনা করেছি শীতকালে বাচ্চাদের যত্ন নেওয়া যায় তা চলুন বন্ধুরা জেনে আসি শীতকালে শিশুর ত্বকের যত্ন নেওয়া যায় সে সম্পর্কে।
প্রিয় বন্ধুরা শীতকালে অনেকের শিশু ত্বক অনেক তা পুষ্কো খুশকো হয়ে থাকে। যার কারণে আপনার শিশুকে খসখসে করে তোলে তবে বন্ধুরা এখানে আমরা আলোচনা করেছি শীতকালে শিশুর ত্বকের যত্ন নেওয়া সম্পর্কে তো বন্ধুরা দেরি না করে অতি তাড়াতাড়ি শীতকালে বাচ্চাদের যত্ন নেওয়া নিয়ে অনেক ব্যস্ততার জন্য অবশ্যই শীতে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানবেন।
ভূমিকা
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় বন্ধুরা, আজকে এই পোস্টে পুরাপুরি ভাবে আলোচনা করা হবে শীতকালে আমাদের ছোট্ট বাবুসোনার ত্বকের যত্ন সম্পর্কে। ছোট বাবুকে নিয়ে সবসময় বাবা-মা চিন্তায় থাকেন। শীতকালে বাবুর ত্বকের যত্ন নিয়ে তারা আরো বেশি চিন্তায় রয়েছেন। একটি বাবুর প্রতি সবসময় তার বাবা-মার চিন্তা থাকেই। আর শীতকাল একটি শুষ্ক আবহাওয়া সম্পন্ন সময়। এ সময়ে বাবুদের প্রতি আলাদাভাবে একটি যত্ন নিতে হয়।
এ সময় বাবুদের ত্বকের জন্য কোন ক্রিম ভালো হবে ,কোন লোশন ভালো হবে। এছাড়াও কোন অলিভ অয়েল দিলে বাবু এর ত্বকের ক্ষতি হবে না এসব নেই সব সময় চিন্তায় থাকতে হয়। বাবাদের ত্বক যেহেতু নরম ও অনেক কমলেও তাদের শরীরে একটি ক্ষতিকারক কোন কিছু ব্যবহার করা নেই তাদের তাকে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। এমনকি তারা বিভিন্ন আক্রান্ত হয়ে যেতে পারে। এজন্য সবসময়ই সাবধানতার সাথে এবং সতর্ক হয়ে বাবুদের ত্বকের যত্ন নিতে হয়।
এছাড়াও কিছু কিছু মা যান ঘরোয়া উপায়ে শিশুদের যত্ন নিতে। কেননা অনেকে রয়েছে যারা হারবাল অথবা কসমেটিক পণ্য ব্যবহার করতে স্বাচ্ছন্দ বোধ করেন না। এজন্য তারা অনেক সময় ঘরোয়া উপায় জানতে চেয়ে থাকেন। তো বন্ধুরা এই পোস্টটি আপনাদেরকে জানাই দেয়া হবে, কিভাবে আপনি আপনার ছোট্ট বাবুটার যত্ন নিবেন।
এবং বাবুটি যদি হাটাহাটি থেকে যায় সেক্ষেত্রে বাবুকে কি কি খাবার খাওয়ানো যায় এবং কোন পোশাক পরানো যায় এসব ভিন্ন চিন্তা বাবা মায়ের মাথায় ঘর পাকাতে থাকে। তো বন্ধুরা এসব চিন্তা বাদ দিয়ে আপনি আজ ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন এবং দেখবেন আপনি অনেক কিছু জেনে গিয়েছেন যা আপনার বাবুর যত্নের জন্য কাজে লেগে আসবে। তাহলে চলুন সেগুলো পড়া শুরু করা যাক।
শীতকালে শিশুর ত্বকের যত্ন
শীতকাল যেকালে প্রতিটি মানুষের ত্বক শুষ্ক হয়ে যায় এ সময় আবহাওয়ার জন্য শিশুদের ত্বক অনেকটা শুষ্ক হয়ে যায়। এজন্য এ সময় অর্থাৎ,শীতকালে শিশুর ত্বকের যত্ন অনেক মনোযোগী হতে হয়। শীতের সময় প্রতিদিন পানি হালকা গরম করে শিশুদের গোসল করাতে হয়। গোসল করার মাধ্যমে শিশুদের শরীর থেকে ময়লা ও জীবনে ঝরে যায়।
গোসল করার সময় বাচ্চাদের, যেসব বেবি সোপ রয়েছে সেসব সাবান ব্যবহার করাতে হবে। শীতের সময় শিশুদের গোসল করার জন্য ১০ মিনিটে বেশি সময় ধরে গোসল করানো ঠিক না। এবং গোসল করানোর পর বাচ্চাদের নরম কোনো কাপড় অথবা টাওয়াল দিয়ে শরীর মুছে দিতে হবে। যথ দ্রুত সম্ভব গায়ের এবং মাথার পানি মুছে দেওয়ার চেষ্টা করতে হবে।
গোসল করে শেষ হয়ে গেলে, ছোট্ট বাবুদের জন্য যেসব নিরাপদ লোশন বা ক্রিম রয়েছে ।সেগুলো ছোট্ট বাবুটির গায়ে লাগিয়ে দিতে হবে। শীতকালে ভিটামিন এই সমৃদ্ধ তেল ব্যবহার করতে পারেন আপনার ছোট্ট সোনামনির দেহে। এবং এই শীতের সময় ঘন ঘন ড্রাইপার পরিবর্তন করতে হবে। কারণ, ড্রাইপার ভিজে থাকলে বাবুদের ঠান্ডা লাগতে পারে এবং এ থেকে রোগ সৃষ্টি হতে পারে।
এছাড়া আপনি আপনার ছোট্ট সোনামনির দেহে পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়া আপনি আপনার ছোট্ট বাবুকে সুতির জামা কাপড় ব্যবহার করতে পারেন। কারণ সুতি জামা কাপড়ে বাতাস চলাচল করতে পারে। এবং সুতির জামা কাপড় পড়ে আপনার ছোট্ট সোনামণি আরামদায়ক অনুভব করবে। শীতের সময়এভাবে আপনি আমার ছোট্ট সোনামণির ত্বকের যত্ন নিতে পারেন।
শীতকালে বাচ্চাদের যত্ন
প্রিয় বন্ধুরা আজকে এই পোস্টে আপনাদেরকে জানানো হবে শীতকালে বাচ্চাদের যত্ন কিভাবে নিবেন। অনেকেই রয়েছেন যারা প্রথমবার মা হয়েছেন এবং এর মধ্যে শীতকাল বুঝে উঠতে পারছেন না বাচ্চার যত্নের জন্য কি কি করবেন, সেজন্যই আপনাদের সুবিধার্থে আজ এই পোস্ট তৈরি করা হয়েছে,শীতকালে বাচ্চাদের যত্ন। তাহলে চলো নিচে গিয়ে দেখা যাক শীতকালে কিভাবে যত্ন নেওয়া যায় বাচ্চাদের।
শীতকালে একটি ছোট্ট বাচ্চার জন্য কাপড় নির্ধারণ করা গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। শীতকাল যেহেতু ঠান্ডার সময় এবং বাবুদের যদি গরম পোশাক পরিধান করানো না যায়। তাহলে তাদের ঠান্ডা লেগে যেতে পারে, কিন্তু এমন পোশাক পরানো যাবে না যে পোশাক পরিধান করালে বাবুদের অস্বস্তি হয়। যেহেতু শীতকালে বাবুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক কম থাকে, যদি তাদের গরম পোশাক পরানো উচিত। কিন্তু শীতে তীব্রতা বোঝে বাবুকে কাপড় পরানো দরকার।
শীতের সময় বাচ্চাকে অনেক বাবা - মা রয়েছে য়ারা গোসল করাতে হয় পেয়ে থাকে। কিন্তু গোসল না করালে এর উল্টোটা ঘটতে পারে। এর জন্য শীতের সময় বাচ্চাকে গরম পানি করে প্রতিদিন গোসল করাতে হবে। শীতের সময় ছোট্টবাবু ত্বক অনেকটা শুষ্ক হয়ে যায়। এ সময় ছোট্ট বাচ্চাকে গ্লিসারিন বা বেবি লোশন বা ক্রিম ব্যবহার করাতে হবে।
শীতের সময় একটা বাচ্চার খাওয়া দাওয়া অনেকটাই কমে যায়। এ সময় তাকে ভিটামিন সি যুক্ত ফল ও খাবার খাওয়াতে হবে। এ সময় ছোট বাচ্চাদের কমলালেবু, লেবু, ভেজিটেবল সপ, খিচুড়ি, এবং ডিমের কুসুম খাওয়াতে পারেন। শীতের বাচ্চাদের কিভাবে যত্ন নিতে হয় তা আপনারা হয়তোবা এই পোষ্টের মাধ্যমে বুঝে গিয়েছেন।
শীতে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায়
প্রিয় বন্ধুরা শীতের সময় সবাই চায় ঘরোয়া উপায় তকের যত্ন নিতে তাই আপনাদের আজকে জানানো হবে,শীতে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায়। সব সময় আমরা ত্বকের যত্নে থাকি। কিন্তু শীতের সময় ত্বকের যত্ন যেন দ্বিগুণ নিতে হয়। শীতে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায় নিচে জানানো হলো:- ঠান্ডা পানিতে গোসল করা থেকে বেঁচে থাকবেন। কারণ ঠান্ডা পানিতে গোসল করলে ত্বক আরো শুষ্ক হয়ে যায় এবং সৃষ্টি হতে পারে। এইজন্য শীতের সময় হালকা গরম পানি দিয়ে গোসল করার চেষ্টা করবেন।
- শীতে প্রতিদিন সকাল বিকেল ময়েশ্চার ব্যবহার করার চেষ্টা করবেন। কারণ, ময়েশ্চার আপনার ত্বক নরম ও ভালো রাখতে এই শীতের দিনে সাহায্য করে থাকে।
- শীতের সময় আপনাকে আপনার তাকে সানস্ক্রিম ব্যবহার করতে হবে। শুধু গরমকালের জন্য সানস্ক্রিম এমনটা না। শীতের সূর্য ে আলট্রা ভায়োলেট বলে একটা উপাদান থাকে যা ত্বকের ক্ষতি করতে পারে। আপনি সানস্ক্রিন ব্যবহারের মাধ্যমে এই ক্ষতি থেকে বিরত থাকতে পারবেন।
- শীতের সময় যুক্ত সাবান ব্যবহার করতে হবে। কারণ শীতের শুষ্ক আবহাওয়ার জন্য ত্বক শুষ্ক হয়ে থাকে এমন সময় তাকে বিভিন্ন ধরনের ক্ষতি হতে পারে। এমন সময় যদি আপনি গ্লিসারিন যুক্ত সাবান ব্যবহার করে থাকেন। তাহলে দেখবেন আপনার ত্বকের আদ্রতা ঠিকঠাক রয়েছে।এইভাবে শীতের সময় আপনি আপনার ত্বকের যত্ন নিতে পারেন।
শীতে ত্বকের শুষ্কতা দূর করার উপায়
প্রিয় বন্ধুগণ শীতকালে ত্বক শুষ্ক থাকবে এটা একটি স্বাভাবিক বিষয়। কিন্তু,শীতে ত্বকের শুষ্কতা দূর করার উপায় সম্পর্কে আমাদের জানতে হবে। শুধু পার্লারে গিয়ে বা কসমেটিক ব্যবহারে ত্বকের শেষ পাতা দূর করা যায় এমন না।শীতে ত্বকের শুষ্কতা দূর করার উপায় ও রয়েছে। চলুন সে উপায় গুলো জেনে আসা যাক:
শীত এলেই ত্বক শুষ্ক হয়ে ওঠে। এইজন্যই শীতকালে ত্বকের দেখুন যত নিতে হয়। চলুন আজ আমরা জানবো ঘরোয়া উপায়ে কিভাবে শুষ্ক আবহাওয়া আপনি আপনার ত্বকের যত্ন নিবেন।
- নারিকেল তেল: নারিকেল তেল ব্যবহারে আমাদের ত্বক নরম ও কমল হয়ে থাকে। কিন্তু ,দিনে নারিকেল তেল ব্যবহার পক্ষে সম্ভব হয়ে উঠবে না। তাই আপনাকে রাতে ঘুমানোর আগে এক চামচ নারিকেল তেল ভালোভাবে ত্বকে মালিশ করে নিতে হবে। এরপর পাঁচ মিনিট ম্যাসাজ করার পর ধুয়ে ফেলতে পারেন অথবা রেখে দিতে পারেন।
- কলা: যা আমাদের শরীরের খুব উপকারে একটি ফল। কলা হচ্ছে এক ধরনের প্রাকৃতিক উপাদান। এবং এটি ত্বকের ময়েশচার এর কাজ করে থাকে। কলার মধ্যে বিদ্যামান থাকা ভিটামিন সি, এ, পটাশিয়াম ,ক্যালসিয়াম ,কার্বোহাইড্রেট যা ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে ভীষণভাবে উপকার করে থাকে।
- দুধ: দুধ জন্য ভীষণ উপকারী এটা আমরা সবাই জানি। রাতে ঘুমানোর আগে হালকা গরম দুধ খাওয়া শরীরের জন্য অনেক উপকার। এছাড়াও শীতের রাতে আপনি যদি দুই চামচ দুধের সঙ্গে কয়েক ফোঁটা গোলাপ জল মিশিয়ে তাকে মেসেজ করেন ।এবং হালকা গরম পানি দিয়ে ফেলেন দেখবেন কয়েক দিনের মধ্যেই আপনার ত্বকের শুষ্কতা দূর হয়ে যাচ্ছে।
- মধু: শীতের সকালে মধু খাওয়া অনেক উপকারী। এছাড়াও আপনি কি জানেন শীতের সময় আপনার তাকে এক থেকে দুই চামচ মধু ব্যবহার করলে আপনার ত্বকে সুস্থতা দূর হয়ে যায়। ত্বক পরিষ্কার করে নিয়ে মধু তোকে মেসেজ করতে হবে। এরপর হালকা গরম পানি দিয়ে ত্বকটা ধুয়ে নিতে হবে। এক সপ্তাহের মধ্যে দেখবেন আপনার ত্বকের শুষ্কতা দূর হতে শুরু করে দিয়েছে।
শীতে বাচ্চাদের জন্য কোন ক্রিম ভালো
প্রিয় বন্ধুগণ এবার আপনাদেরকে এই পোস্টে জানানো হবে,শীতে বাচ্চাদের জন্য কোন ক্রিম ভালো। শীতে বাচ্চাদের ত্বক অনেকটা শুষ্ক হয়ে যায়। এ সময় বাচ্চাদের ত্বকে বিভিন্ন ধরনের ক্রিম ব্যবহার করতে হয়।শীতে বাচ্চাদের জন্য কোন ক্রিম ভালো। শীতে ত্বকে ক্রিম লাগানো খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কারণ, শীতে অনেকটা শুষ্ক আবহাওয়া থাকে এজন্য তো অনেকটা শুষ্ক হয়ে থাকে।
এমন সময় যদি কোন ক্রিম ব্যবহার করে না হয়ে থাকে তাহলে ত্বকটা নষ্ট হয়ে যেতে পারে। এছাড়াও ত্বক ফেটে যেতে পারে এবং ত্বক বিয়ের রক্ত বের হতে পারে। শীতে বাচ্চাদের ত্বকে ক্রিম ব্যবহার করার মাধ্যমে বাচ্চাদের এই ক্রিমগুলো ময়েশ্চারের কাজ হয়ে থাকে এবং বাচ্চাদের ত্বক লক করে রাখে। বাজারে ভালো কোম্পানির ক্রিমগুলো আপনার বাচ্চার জন্য কিনতে হবে।
এছাড়া যে কোন ধরনের ক্রিম কিনে আপনার বাচ্চার নরম দেহে ব্যবহার করলে তা ক্ষতি হতে পারে। আপনি যদি জনসনের বেবি ক্রিমটা ব্যবহার করেন তাহলে দেখবেন আপনার বাচ্চার অনেক আরামদায়ক অনুভব করছে এবং শরীরে যদি জ্বালাপোড়া করে থাকে তাহলে তার দূর হয়ে যাচ্ছে।
এছাড়া আপনি যদি প্যারাসুটের জাস্ট ফর বেবি লোশন ব্যবহার করে থাকে তাহলে দেখবেন আপনার বাচ্চাটাকে এই ক্রিমটি মাস্টারের কাজ আপনার বাচ্চাটাকে এই ক্রিমটি ময়েশচার এর কাজ করছে এবং ত্বকটি লক করে রাখছে।
শেষ কথা
প্রিয় বন্ধুগণ, আজকে আপনাদের শীতের সময় ত্বকের যত্ন নেওয়ার জন্য অনেক কিছু উপায় সম্পর্কে জেনে গিয়েছি। এবং জেনেছি কি কি উপায়ে অবলম্বন করলে ত্বকের শুষ্কতা দূর হবে এবং ত্বক নরম ও মলিন থাকবে। প্রিয় বন্ধুরা আপনারা শীতের সময় ত্বকের যত্ন নেওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের চিন্তা ভাবনা করে থাকেন। এবং বুঝে উঠতে পারে না যে এমন সময় আপনার ত্বকে কি ব্যবহার করবেন।
এছাড়াও কসমেটিকের দোকানে গিয়েও বুঝে উঠতে পারেন না কোন কোম্পানির জন্য ব্যবহার করবেন অথবা কোনটা ব্যবহারে আপনার ত্বক সুন্দর থাকবে। কারণ আপনি যদি খারাপ কোন পণ্য ত্বকে ব্যবহার করে থাকেন, তাহলে আপনার ত্বক টা নষ্ট হয়ে যেতে পারে। ত্বকের চামড়া অনেক পাতলা হয়ে থাকে। যেকোনো ধরনের ক্ষতিকারক পদার্থ মুখে ত্বকে পড়লে তা খুব তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যাবে।
এছাড়াও কি কি ঘরোয়া উপায়ে আপনার ত্বক আপনি সুস্থ ও সুন্দর রাখতে পারবেন সেগুলো জানিয়ে দেয়া হয়েছে এই পোস্টে। এছাড়াও প্রাকৃতিক এবং ঘরোয়া কি কি জিনিস ব্যবহার করলে আপনার ত্বকের শুষ্কতা দূর করতে পারবেন সেসব জানিয়ে দেয়া হয়েছে। তো বন্ধুরা, এই পোষ্টের মাধ্যমে আশা করা যায় আপনাদের অনেক উপকার হয়েছে, এবং কি কি উপকার হয়েছে তা আপনি কমেন্ট বক্সের মাধ্যমে জানিয়ে দিতে পারেন, ধন্যবাদ।
পোষ্ট পড়ে আমাদেরকে আপনার মূল্যবান মন্তব্য লিখুন। আপনাদের প্রতিটি কমেন্ট রিভিও করা হয়
comment url