আরতুগ্রুল গাজির জীবনি - কে এই আরতুগ্রুল গাজি

(welcome to asgardbd)


আসসালামু ওয়ালাইকুম প্রিয়ো পাঠক,,,,,,,,,,,,
প্রিথিবীতে সর্বপ্রতিষ্ঠিত ধর্ম ইসলাম।আর এই ইসলাম প্রচারের জন্য আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা যুগে যুগে বহু নবী-রাসূলগণ প্রেরন করেছেন। নবী-রাসূলগণ ছিলেন আল্লাহর প্রেরিত পয়গম্বর।যিনারা আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার আদেশে তার বাণী পথভ্রষ্ট মানুষদের কাছে  পৌছে দেয়ার কাজে নিজুক্ত থাকতেন।
যুগে যুগে এরকম বহু পয়গম্বর  আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা প্রিথিবীতে পাঠিয়েছেন যাদেরকে আমরা নবী-রাসূলগন হিসেবে চিনি।কালের বিবর্তনে পালাক্রমে একেক সময়কালে একেকটি নবীর আবির্ভাব ঘটে।তারা সৃষ্টিকর্তার প্রেরিত বিষেশ মোখলেস বান্দা ছিলেন।
আল্লাহ্‌র হুকুমে প্রত্যেক নবীগন তাদের সময়কালে পথভ্রষ্ট মানুষদের আলোর পথে নিয়ে আসার চেষ্টা করে গেছেন।যেসব মানুষ আল্লাহ্‌ তায়ালাকে চিনে না তাদের সকলকে  এক আল্লাহ্‌র পরিচয় দিয়ে তাদেরকে প্রকৃত ইলাহ্‌কে চিনতে সাহায্য করেছেন। যুগে যুগে নবী রাসুল গন মানুষকে একত্ববাদী খোদা কে চিনতে সাহায্য করেছে তারা একত্ববাদী খোদার পয়গাম সকলের কাছে পৌঁছে দিয়েছে। মানুষ এক সময় মূর্তি পূজা করত তারা প্রকৃত ইলাহ কে চিনত না আল্লাহতালা নবী রাসুলগনের মাধ্যমে পৃথিবীর মানুষের কাছে একত্ববাদী খোদার পরিচয় দিয়েছেন। সবশেষ নবী হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যিনার আগমনের মধ্য দিয়ে আল্লাহ সুবহানাতায়ালা পৃথিবীতে নতুন একটি দিন কায়েম করেছেন আর যার নাম হল ইসলাম। আর এই ইসলাম প্রচার করতে আমাদের শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম অনেক পরীক্ষার সম্মুখীন হয়েছেন।আর এভাবেই তিলে তিলে গড়ে উঠেছে ইসলাম।
সর্বশেষ নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আগমনের পৃথিবী তে কোনায় কোনায় ইসলাম প্রচার হয়ে গেছে।

এই ইসলাম প্রচার করতে শুরু থেকেই নবী-রাসূলগণদের কে বিভিন্ন পরীক্ষার সম্মুখীন হতে হয়েছে। এই ইসলাম প্রচার করার কাজ । এতটাও সহজ ছিল না। থেকে একশ্রেণীর মানুষ ইসলামের বিপক্ষে ছিল। তারা হল ইবলিশের অনুসারি। আমাদের শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পৃথিবী থেকে বিদায় নেওয়ার পরে তার এই দিনের আহ্বানের দায়িত্ব দিয়ে যান তার চার খলিফাইয়ে রাশিদিন দের হাতে। এবং তারাও যখন পৃথিবী ত্যাগ করে চলে যান তখন পালাক্রমে একের পর এক যেমন যেমন পরবর্তী আরো সাহাবী তাবেঈন তাবে তাবেঈন্দের মাধ্যমে ইসলাম আজ আমাদের দ্বারপ্রান্তে। এই ইসলাম এত সহজে আমাদের দ্বারপ্রান্তে আসেনি এই ইসলাম রক্ষার জন্য যুগে যুগে বিভিন্ন যোদ্ধাদের আগমন ঘটেছে। যখন যখন ইসলামের উপরে হুমকি এসেছে ঠিক তখনই আল্লাহর বিশেষ রহমতে এমন কিছু বীরযদ্ধাদের আল্লাহ্‌ কবুল করেছেন যিনারা তাদের জানমাকের তোয়াক্কা না করে ঝাপিয়ে পরেছেন দীন কায়েমের এই যুদ্ধে। আর এমনি এক বীর যোদ্ধার কাহিনি হলো আরতুগ্রুল গাজি।
১৩শ শতাব্দীতে যখন পুরো আলামে ইসলাম হুমকির মুখে পড়ে গেছিল ছোট ছোট গোত্রে বিভক্ত হয়ে গেছিল ঠিক তখনই এই বীর যোদ্ধার আগমন ঘটে।
সূচিপত্র
  • কে এই আরতুগ্রুল গাজি
  • আরতুগ্রুল গাজির জন্ম
  • আরতুগ্রুল গাজীর জীবনি
  • আরতুগ্রুল গাজীর যুধ্য
  • আরতুগ্রুল গাজীর শাসনকাল
  • আরতুগ্রুল গাজীর স্ত্রি
  • আরতুগ্রুল গাজীর পরবর্তী বংশধর
  • আরতুগ্রুল গাজির মৃত্যু
  • আরতুগ্রুল গাজী কবর
  • আরতুগ্রুল গাজীর বাণি

১-কে এই আরতুগ্রুল গাজি

আরতুগ্রুল গাজী হচ্ছে তাই গোত্রের সরদার সুলেমান শাহ এর দ্বিতীয় স্ত্রী হায়মা খাতুনেরদ্বিতীয় সন্তান।
 ওসমানিয়া সাম্রাজ্যের প্রথম ওসমানের পিতা তিনি অঘুজ  তুর্কীদের কায় গোত্রের নেতা ছিলেন।
 আর্তগোল গাজী ছিলেন অটোম্যান সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রথম ওসমানের পিতা ইতিহাসবিদরা বলে থাকেন তিনি অটোমেন সাম্রাজ্যের  ভিত প্রতিষ্ঠা করে গেছেন।তিনি কায়ি গত্রের বীর দলপতি ছিলেন।এই গোত্রের প্রধান ছিলেন সুলেমান শাহ্‌।এই গোত্রটি ছিলো মূলত খাটি ইসলাম ধর্মী ও দ্বীন প্রতিষ্ঠাকারি একটা গোত্র।আর এই গোত্রের সন্তান ছিলেন আর্তুগ্রুল গাজি। তার নামের সাথে গাজি শব্দ যোগ করা হয় কারণ তিনি যেহুতু একজন বীর যদ্ধা ছিলেন এবং তিনি তার জীবনের কোন যুদ্ধে কখনে হেরে যান নি। এই কারনেই মূলত ইসলাম ধর্মের মানুষগন তাকে তার নামের শেষে গাজি উপাধি দিয়ে সম্মোর্ধনা দিয়ে থাকেন।

২-আরতুগ্রুল গাজির জন্ম

 বলা হয়ে থাকে, আর্তগোল গাজী  ১১৯১ থেকে ১১৯৮ খ্রিস্টাব্দের  মধ্যকার যে কোন সময়ে  আহালাদ শহরের জন্ম গ্রহণ করেছিলেন। তিনি কাই গোত্রের জন্মগ্রহণ করেছিলেন। কাই ছিল একটি যাযাবর গোত্র। এই গোত্রের সারদা ছিলেন সুলেমান শাহ যিনি আর্তগোল গাজীর পিতা। এই গোত্রের মহিলাদের সরকার ছিলেন হায়মা খাতুন যিনি ছিলেন আর্তগোলের ্মাতা। আর্তুগ্রুল সুলেমান শাহ্‌এর দ্বিতীয় স্ত্রির দ্বিতীয় পুত্র। ছটোবেলা থেকেই অনেক সাহসী আর লড়াকু ছিলেন তিনি।ছটোবেলা থেকেই তিনি একজন যোদ্ধা মন্মানসিকতা নিয়ে বেড়ে উঠেছিলেন।

৩-আরতুগ্রুল গাজীর জীবনি

 ১২৩০ সালে আর্তগোল গাজী অঘুজ তুর্কিদের কায় গোত্রের নেতৃত্ব লাভ করেন। বাজেটাইনদের বিরুদ্ধে রুমের সেলযুগ সাহায্যার্থে পরবর্তীতে আর্তগোল ,মার্ভ থেকে আনাতুলিয়ায় আসেন মধ্য এশিয়ার তৃণভূমি অঞ্চলের তুর্কি ভাষা গোষ্ঠীর মানুষগুলো ছিলই হলো মূলত তুর্কমেন উপজাতির লোক এদের মধ্যে এদের মধ্যে যারা বিস্তীর্ণ তৃণভূমি অঞ্চলের সীমা অঞ্চলের দিকে বসবাস করত মূলত তাদেরই বলা হতো ওঘুজ উপজাতি। এশিয়ার বৃহত্তম লবণাক্ত জলের হ্রদাম্পিয়নসাগরের পূর্ববর্তী তীরে গড়ে উঠেছিল এদের বসবাসস্থান  যার নাম তুর্কমেনি স্থান।
আর্তুগ্রুল গাজি ছিলেন সৎ নিষ্ঠাবান ও সাহসি যোদ্ধা।তার তিনজন সহকর্মী ছিলো,জাদেরকে তিনি ভাই বলে সম্মোর্ধনা দিয়েছেন।তারা ছিলো তার সবচেয়ে কাছের মানুষ।জীবনে সর্বক্ষেত্রে তারা তা পাশে ছিলো।তারা আর্তুগ্রুল গাজীকে তাদের জীবনের চেয়ে বেসি ভালোবাসত।আর্তুগ্রুলের মাতা হায়মা খাতুন তিনি তাদেরকে নিজের সন্তানের মতই লালনপালন করেছেন। 

৪-আরতুগ্রুল গাজীর যুধ্য

আরতুগ্রুল গাজী  তিনি তার জীবনকালে  অনেক যুদ্ধ করেছেন অনেক ইসলাম বিরোধি কুক্ষ্যাত জাতি অনেক শক্তিশালি জাতি দের সাথে যুদ্ধ করেছেন কিন্তু কখনও কনো যুদ্ধে তিনি হেরে যান নি। প্রতিটা যুদ্ধে তিনি বিজয়ীহয়েছেন।শত্রুপক্ষ কতটা শক্তিশালি কতটা বড় 
অটোমান এম্পায়ার বা উসমানী সাম্রাজ্যের ব্যাপারে কমবেশ আমরা সবাই জানি।যাঁদের উত্থান ঘটেছিলো একটা যাযাবর বসতি থেকে।সেলজুক সাম্রাজ্যের অন্তর্গত অগুজ গোষ্ঠীর ছোট্ট একটা যাযাবর বসতি ছিলো 'কায়ি'।যেই গোত্রে কয়েকজন সাহসী ও লড়াকু সৈনিকের জন্ম হয়েছিলো।এই বসতির প্রধান ছিলেন সুলায়মান শাহ,তার মৃত্যুর পর বসতি প্রধান হন তাঁরই ছেলে আর্তগ্রুল।আর্তগ্রুল গাজী ছিলেন একজন সাহসী, লড়াকু ও জানবাজ সৈনিক।উনার শাসনকালে 'কায়ি' যাযাবর বসতি থেকে যুদ্ধের মাধ্যমে করে নেয় স্বীয় স্বাধীন জন্মভূমি। স্থির হয়ে যায় সুগুতে।এরপর ক্রমশ তাঁরা স্বাধীন করতে থাকে একের পর এক এলাকা।এভাবেই ব্যাপ্ত হতে থাকে তাঁদের জন্মভূমি। অবশেষে ১২০৮ সনে মৃত্যু হয় আর্তগ্রুল গাজীর।

৫-আরতুগ্রুল গাজীর পরবর্তী বংশধর

১২০৮ সনে মৃত্যু হয় আর্তগ্রুল গাজীর।সিংহাসনে বসেন তারই ছেলে উসমান বে।উসমান বেকে বলা হয় 'কারা উসমান' মানে—সিংহ উসমান।উনি সত্যি ছিলেন সিংহের মতো ক্ষীপ্র,সাহসী ও লড়াকু।শত্রুপক্ষ নাইট হোক বা মঙ্গল,ভাইকিংসরা হোক বা টেম্পলার কাউকেই তিনি ভয় পেতেন না।বয়ঃসন্ধি থেকে মৃত্যুত্তর ইসলামের জন্য করে যান জিহাদ।একের পর এক কাফেরদের ভূমি স্বদেশে পরিণত করতে থাকেন। উসমান বে প্রতিষ্ঠা করেন 'অটোমান এম্পায়ার বা উসমানী সাম্রাজ্য।১৩৩৬ সালে ইসলামের এ মহান নেতার মৃত্যু হয়।তার মৃত্যুর পর তাঁর উত্তরসূরীরা জিহাদী এই মিশন চালিয়ে নেয়।ক্রমশ যুদ্ধ করতে করতে করতে দখল করে নেয় ইউরোপ,এশিয়া ও আফ্রিকার মতো ৩ মহাদেশ তথা অর্ধ পৃথিবী। ভাবতে পারেন— একসময়ের যাযাবর, ভবঘুরে, ঠিকানাহীন একটা ছোট্ট গোত্র অর্ধপৃথিবীর শাসক হয়ে যায়!তাও ২-৪ দিন না,১২০৮ থেকে নিয়ে ১৯২৪ সাল পর্যন্ত প্রায় সাত শতাব্দী শাসন করে।
শেষ দিকে উসমান সাম্রাজ্যে এমন কিছু অযোগ্য ও হেরেমমুখী শাসক আসে যারা আমোদপ্রমোদ,নিত্য-সঙ্গীত আর নেশায় মত্ত থাকতো।রাষ্ট্র পরিচালনার মতো যোগ্যতা বা জ্ঞান তাঁদের ছিলো না।রাষ্ট্র নিয়ে তাদের কোন চিন্তা ফিকিরই ছিলোনা।যোগ্য শাসকের অভাবে ক্রমশ সাম্রাজ্য দূর্বল হতে থাকে।১ম বিশ্বযুদ্ধে কেন্দ্রীয় শক্তি তথা নাৎসিদের পক্ষ নিয়ে পরাজিত হওয়ার পর নড়ে যায় উসমানী সাম্রাজ্যের ভিত।ইংরেজদের রাজনীতি আর চাতুরতার সামনে নত হয়ে পড়ে একসময়ের বিশ্ব শাসন করা পরাশক্তি উসমানী সাম্রাজ্য।

৬-আরতুগ্রুল গাজির মৃত্যু


১০-আরতুগ্রুল গাজীর বাণি                                                  আর্তুগ্রুল গাজি ছিলেন সৎ নিষ্ঠাবান নির্ভয় যোদ্ধা।তিনি সবসময় আল্লাহ্কে ভরসা করেছেন।তার জীবনকালে তিনি অনেক সমস্যার মুখোমুখি হয়েছেন।তার বেস কিছু বাণি রয়েছে জা আমাদের হ্রদয়ে রেখাপাত করে।যেমন তিনি বলেন প্রচেষ্টা আর পরিস্রম আমাদের কিন্তু সফলতা তো দেবে মহান আল্লাহ্‌ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা।তার মতে দুনিয়াতে জুলফিকারের মতো কনো তলোয়াড় নেই আর হযরত আলী (রাঃ) মতো কনো বাহাদুর নাই।আমরা দুই প্রকারের হাত কক্ষনও ফিরিয়ে দেই না বন্ধু হলে মিলিয়ে নেই আর শত্রু হলে কেটে দেই।আজেক যদি হার মেনে নেই কাপুরুষের চাদর পরিধান করি তাহলে আমাদের পরের প্রজন্ম জালিমদের আনুগত্ত্য করবে।যে মানুষ সপ্ন দেখে না সে জীবনে কিছু করতেও পারবে না।তিনি বলেছেন যে সারা দুনিয়া তার বিপক্ষে চলে গেলেও তিনি জালিমদেরকে  সমর্থন করবেন না।তার বিশ্বাস যে সত্তের পথিক যারা তাদেরকে আল্লাহ্‌ কক্ষনও একা ছেরে দেন না।  হতাশ হওয়া যাবে না,কারণ মুমিনরা কখনও হতাশ হয় না।আল্লাহ্‌র রহমত সর্বদা আমাদের উপর রয়েছে ।এই রহমত থেকে আমাদেরকে কেও নিরাশ করতে পারবে না।আমরা যুদ্ধ করি ইসলামের জন্য।রাজ্য ও সিংহাসনের লোভ আমাদের নেই,পুরো দুনিয়াতে যেনো আলামে ইসলাম কায়েম করতে পারি এটাই আমাদের উদ্দেশ্য।আমি জালিমকে ক্ষমা করবো না যদিওবা সে আমার ভাই হোকনা কেনো।আমি সর্বদা মজলুমকে সাহায্য করবো।যতদিন শরিরে এক ফোটাও রক্ত আছে ততদিন যুধ্য করে জাবো।ইসালাম কায়েম করার জন্য যদি পুরো প্রিথিবির বিপক্ষে যেতে হয় তাও যাবো।নিজের সর্বস্ব দিয়ে হলেও আলামে ইসলাম কায়েম করবো ইনশাআল্লাহ্‌।  

ইংরেজদের রাজনীতি আর চাতুরতার সামনে নত হয়ে পড়ে একসময়ের বিশ্ব শাসন করা পরাশক্তি উসমানী সাম্রাজ্য।অবশেষে ইংরেজ দালাল,সমাজতান্ত্রিক নাস্তিক কামাল আতাতুর্কের মাধ্যমে ১৯২৪ সালে সুইজারল্যান্ডের লুজান শহরে লুজান চুক্তি নামে একটি চুক্তির দ্বারা চিরতরে পৃথিবীর বুক থেকে মিটিয়ে দেওয়া হয় ইসলামি খেলাফত। বিশ্বমুসলিমকে করা হয় উদ্ভ্রান্ত,আশ্রয়হীন,ইয়াতিম।                                             






এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

পোষ্ট পড়ে আমাদেরকে আপনার মূল্যবান মন্তব্য লিখুন। আপনাদের প্রতিটি কমেন্ট রিভিও করা হয়

comment url