মাসে লাখ টাকা আয় করার ১১ টি উপায়
(welcome to asgardbd)
আর্টিকেল জিনিস টা কি ????
আসসালামু ওয়ালাইকুম প্রিয়ো পাঠক,,,,,,,,,,,,
আর্টিকেল হচ্ছে কনো একটা নির্দিষ্ট বিষয়ের ওপর বিস্তারিত ভাবে বর্ণনা করে লিখা,অথবা আমরা যেকনো সময় যেকনো বিষয়ের ওপর বিভিন্য ইন্টারনেট প্লাটফরমে যে লিখালিখি পাবলিশ করে থাকি মূলত এটাকেই বলা হয় আর্টিকেল।
এই আর্টিকেল লিখে প্রায় ১১ রকম উপায়ে ইনকাম করা সম্ভব । আর্টিকেল লিখার গুরুত্ব রয়েছে।বিভিন্য মারকেটিং প্লাটফরমে আর্টিকেল লিখে ভালো দামে বিক্রয় করা যায়।একটি আর্টিকেলের মূল্য প্রায় ৪৫ডলার থেকে ১০০ ডলার পর্জন্ত হতে পারে। সুধুমাত্র আর্টকেল লিখার কাজ করে বিভিন্য অনলাইন মারকেটপ্লেসে বেশ ভালো মানের টাকা ইনকাম করা সম্ভব। বিভিন্য প্রতিষ্ঠানে চাকরিও করা যায় এই আর্টিকেল লিখে
এখন মূল প্রসঙ্গ হচ্ছে এই আর্টিকেল লিখে মোট কতো রকম ভাবে আয় করা যায়? নিচে ধাপে ধাপে এই বিষয়ে পুরো বিস্তারিত ভাবে উল্লেখ করা হয়েছে।আমাদের এই পোষ্টে আর্টিকেল লিখে মোট ১১ টি উপায়ে ইনকামের উপায় ধারাবাহিক ভাবে সাজানো হয়েছে ।
সূচিপত্রঃ
- নিজের সাইটে আর্টিকেল লিখে ইনকাম
- আরটিকেলে গুগল এডসেন্স থেকে ইনকাম করা
- অন্যদের কাছে আর্টিকেল বিক্রি করা
- ফ্রিল্যান্সিং সাইটে আর্টিকেল বিক্রি করা
- আর্টিকেল লিখার জব/চাকরী করা
- আর্টিকেল লিখার সাইট বিক্রি করা
- আর্টিকেলে লোকাল এড দেখানো
- আর্টিকেল রাইটিং কোর্স বিক্রি করা
- ব্যাকলিংক সেল করে আয় করা
- এফিলিয়েট মার্কেটিং করা
- বায়িং কী ওয়ার্ড র্যাংক করে আয় করা
১-নিজের সাইটে আর্টিকেল লিখে ইনকাম
আপনার যদি কনো ওয়েবসাইট থাকে তাহলে আপনি সেখানে বিভিন্য বিষয়ের ওপর তথ্য লিখে পাবলিশ করার মাধ্যমে আপনার ইনকাম হবে ।বিষয়টা বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা যাক।ধরুন আপনার একটা ওয়েবসাইট আছে ব্লগিং ওয়েবসাইট, এই ওয়েবসাইটে যদি আপনি ব্লগিং করে ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকে প্রতিনিয়ত পোস্ট লিখে পাবলিশ করতে হবে। অন্যথাই আপনার ওয়েবসাইট ডাউন হয়ে যেতে পারে ।আপনার ওয়েবসাইটের গুগল র্যাংকিং ডাউন হয়ে যেতে পারে । সেজন্য প্রতিদিন নিয়মিত আপনাকে পোস্ট লিখে যেতে হবে ।
এবং আপনি আপনার ওয়েবসাইটে যতো বেশি পোস্ট লিখবেন ততবেশি আপনার ইনকাম হবে ।আর এই ইনকাম টা হবে গুগল থেকে। আপনি আপনার ওয়েবসাইটে যত বেশি সময় ব্যয় করবেন যত বেশি পোষ্ট করবেন ততো বেশি আপনার ওয়েবসাইট বিল্ডআপ হবে প্রসিদ্ধ্য হবে। গুগলে সবসময় ভালো র্যাংকিং এ জাইগা ধরে রাখতে সক্ষম হবে ।
আর গুগল আপনার ওয়েবসাইটে বিভিন্য বিজ্ঞাপন দেখাবে এবং এই জন্য গুগল আপনাকে তার বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে মূল্য দিবে ।
২-আর্টিকেলে গুগল এডসেন্স থেকে ইনকাম
গুগল কর্তিপক্ষ প্রতিটা ওয়েবসাইটে মূলত বিজ্ঞাপন দেখানোর এই ব্যাবসা টা করে থাকে ।সেই জন্য আপনাকে যা করতে হবে তা হলো আপনাকে আপনার ওয়েবসাইটের গুগল এডসেন্স একাউন্ট চালু করে রাখতে হবে। আর এভাবেই আপনি আর্টিকেল লিখে গুগল এডসেন্স থেকে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
৩-অন্যদের কাছে আর্টিকেল বিক্রয় করা
আর্টিকেল বিক্রি করা একটি লেনদেন ব্যাবসা। ঠিক যেমন কনো দোকানি তার পন্য টাকার বিনিময়ে বিক্রয় করে থাকে, তেমনি ভাবে একজন আর্টিকেল লেখক তার লেখা আর্টিকেল অন্যজনের কাছে বিক্রি করে থাকে ।এখানে মূলত আপনি একটা আর্টিকেল লিখে সম্পূর্ন রূপে তৈরি করে অন্য কারো কাছে বিক্রি করে দেন।নিজে আর্টিকেল লিখে সেটা নিজে না ব্যাবহার করে অন্য জনের কাছে বিক্রয় করে দেয়ার বিষয়টাকেই এখানে বোঝানো হয়েছে
৪-ফ্রিল্যান্সিং সাইটে আর্টিকেল বিক্রি করা
আর্টিকেল লিখে বিভিন্য ফ্রিল্যান্সিং সাইটে তা বিক্রয় করে বেশ ভালো একটা অর্থ আয় করা সম্ভব যেমন আমরা ইতিপূর্বেই জেনেছি একটা আর্টিকেলের গুরুত্ব কতোটা হতে পারে।ভালো মানের একটা আর্টিকেল প্রায় ১০০ ডলারে বিক্রয় করা সম্ভব।আপনি যদি একজন দক্ষ আর্টিকেল রাইটার হতে পারেন তাহলে আপনিও পারবেন আপনার লেখা আর্টিকেল বেশ ভালো দামে বিক্রি করতে।
এখন ধরে নেয়া যাক আপনি নিয়োমিত আর্টিকেল লিখেন।কিন্তু সেই আর্টিকেল আপনি নিজে না ব্যাবহার করে সেটা বিক্রয় করতে চান, এখন আপনি যদি অনলাইন মার্কেটপ্লেসে নিজস্ব একটা একাউন্ট খুলে সেখানে আপনার লিখা আর্টিকেল গুলো পোষ্ট করেন তাহলে আপনিও পারবেন আপনার লিখা আর্টিকেল গুলো বেশ ভালো দামে বিক্রি করতে।একটা আর্টিকেল ৪৫ ডলার থেকে শুরু করে ১০০ ডলার পর্জন্ত হয়ে থাকে ।
এখন ধরে নেয়া যাক আপনি নতুন, আপনি আপনার আর্টিকেল গুলো এবং আপনার প্রফাইলটি রিচ করার জন্য সবার থেকে একটু কম দামে আপনার আর্টিকেল গুলো বিক্রি করতে চাচ্ছেন।এখন আপনি আপনার লেখা ৫০০ শব্দের একটা আর্টিকেলের মূল্য নির্ধারন করেছেন ৪৫ ডলার।এবার ধরে নেয়া যাক মাসে আপনার বড়ো জোর ২০টা আর্টিকেল বিক্রি হয়েছে। এখন প্রতিট আর্টিকেলের দাম হচ্ছে ৪৫ ডলার।
আর আপনার বিক্রি হয়েছে মোট ২০ টা ,তাহলে এর যোগফল হচ্ছে ৪৫x২০=৯০০ডলার। এখন ধরে নেয়া যাক এক ডলার সমান ৮০ টাকা তাহলে ৮০x৯০০=৭২০০০টাকা। তাহলে দেখা যাবে আপনি সবথেকে কম দাম নির্ধারন করেও আপনি অনায়াসেই মাস গেলে ৭২০০০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
৫-আর্টিকেল লিখার জব/চাকরি করা
আপনি যদি একজন দক্ষ আর্টিকেল রাইটার হয়ে থাকেন তাহলে আপনি ঘরে বসে বিভিন্য প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতে পারবেন। এমন অনেক প্রতিষ্ঠান আছে যাদের ওয়েবসাইট আছে ,বা যারা বড় বড় ওয়েবসাইট পরিচালনা করে থাকে এরকম প্রতিষ্ঠানের কর্তিপক্ষরা আর্টিকেল লেখকদে চাকরি প্রদান করে থাকে। কারণ একটা ওয়েবাসাইট যখন অনেক উচু পর্যায়ে চলে যায় তখন সেই ওয়েয়াবসাইটের কর্তিপক্ষরা তাদের ওয়েয়াবসাইটের বিভিন্য কাজের জন্য লোক নিয়োগ দেন।আর এর অন্তর্ভুক্ত হলো আর্টিকেল রাইটিং এর চাকরী। আপনি যদি একজন ভালো মানের আর্টিকেল রাইটার হতে পারেন তাহলে আপনিও পারবেন বড়ো বড়ো প্রষ্ঠানের সাথে চাকরি করার সুযোগ।
৬-আর্টিকেল লিখার সাইট বিক্রি করে ইনকাম
আর্টিকেল লেখার সাইট বিক্রি করে ইনকাম করার বিস্তারিত বর্ননা হলো আপনাকে প্রথমে একটা ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে , এবং সেই ওয়েয়াবসাইটে বেশ কিছু আর্টিকেল লিখে পাবলিশ করতে হবে। এরকম একটা ওয়েবসাইট আপনি সর্বনিম্ন ২০ হাজার টাকায় বিক্রি করতে পারেন।
প্রিমেকিং ওয়েবসাইটের মূল্য রয়েছে। আর্টিকেল সাইট মানে হচ্ছে পূর্ন একটা ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখানে আগে থেকেই কিছু আর্টিকেল লিখে পাবলিশ করে রেখে সেই ওয়েবসাইট টা বিক্রি করে দেয়া যাই। এবং এই ভাবে বেশ ভালো একটা অর্থ আয় করা সম্ভব।এখনে আপনার সাইট যতো বেশি ভালো হবে যতো বেশি আর্টিকেল পাবলিশ করা থাকবে আপনিও সেটাকে ততো বেশি দামে বিক্রয় করতে পারবেন।
৭-আর্টিকেলে লোকাল এড দেখানো
আর্টিকেলে লোকাল এড দেখিয়ে ইনকামের বিষয়টা এরকম যে, আপনার ওয়েবসাইটে লোকাল বলতে স্থানীয় বা দেশীয় কনো বিজ্ঞাপন দেখিয়ে আয় করা।আরও ভালোভাবে বলতে গেলে এরকম যে ধরে নেয়া যাক আপনার একটা ওয়েবসাইট আছে ।এখন সেখানে আপনি নিয়োমিত পোষ্ট লিখেন। এখন আপনার নিকটবর্তী কনো কম্পানি বা আপনার দেশীয় কনো প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন আপনি আপনার সাইটে দেখাচ্ছেন। এবং আপনার এই বিজ্ঞাপন দেখানোর মাধ্যমে আপনি অর্থ উপার্যন করছেন।
এখানে আরেকটা বিষয় হলো যদি আপনি নিজেই কনো প্রতিষ্ঠানের মালিক হোন বা ধরে নেয়া যাক আপনার একটা প্রতিষ্ঠান আছে, যেটার বিজ্ঞাপন আপনারি ওয়েবসাইটে আপনি দেখাচ্ছেন । এখন আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে এতে করে আপনার লাভ কি????
এখানে আপনার বেনিফিট হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইট যদি প্রতিদিন সর্বোনিম্ন ২হাজার ভিউ হয় তাহলে আপনার ওয়েবসাইটে আপনার নিজস্ব যে বিষয়ের ওপর আপনি বিজ্ঞাপন দিয়ে রাখবেন সেটা প্রতিদিন ২ হাজার মানুষ দেখবে এবং আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনার ব্যাবসার প্রসার প্রচারনা হবে । এভাবে আপনি দুইদিক থেকেই লাভবান হতে পারবেন।একদিকে ওয়েবসাইট ও রানিং থাকবে অন্য দিকে আপনার ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানের উন্নতি ঘটবে।
৮-আর্টিকেল রাইটিং কোর্স বিক্রি করে ইনকাম
আপনি যদি একজন দক্ষ আর্টিকেল রাইটার হয়ে থাকেন তাহলে আপনিও অবশ্যই আপনার লিখা আর্টিকেল গুলো বিভিন্য জায়গায় পাব্লিশ করবেন। এবং সেগুলো যখন গুগলে র্যাংক করাবেন বিভিন্য অনলাইন সাইটে যেমন ফেইসবুক,ইউটিউব, রেডিট,পিন্টারেস্ট,ফাইবারের মতো সাইট গুলোতে প্রচার প্রচারনার মাধ্যমে যখন মানুষ জানতে পারবে যে আপনি একজন সুদক্ষ আর্টিকেল রাইটার তখন কিন্তু আপনি চাইলে আপনার আর্টিকেল লিখার কোর্স বিক্রি করতে পারবেন।
এখন ধরে নেয়া যাক আপনার আর্টিকেল লিখাআর কোর্স তৈরি করেছেন। আর সেই কোর্সের মূল্য নির্ধারন করেছেন ১০৫০ টাকা। এখন আপনি যদি মাসে সর্বোনিম্ন ২০ জনের কাছে আপনার আর্টিকেল কোর্স বিক্রি করে থাকেন তাহলে দেখা যাবে যে আপনার ২০*১০৫০=২১০০০ হাজার টাকা আপনার মাসে ইনকাম আসছে
আর এইটা একটা ভালো স্যালারি ঘরে বসে ইনকাম করার।এটা সম্পুর্ন আপনার ওপর যে আপনি কতোটুকু পরিশ্রম করবেন এর ওপর আপনার ইনকাম কম বা বেশি হওয়ার তারতম্য রয়েছে।
৯-ব্যাকলিংক সেল করে ইনকাম
১০-এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম
এফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে মূলত আপনার ওয়েবসাইটে দেওয়া বিভিন্য ইকমার্স সাইটের পণ্যের বিজ্ঞাপন।বিস্তারিত ভাবে বলা যায় যে আপনি আপনার ওয়েবসাইটে যদি বিভিন্য বড়ো বড়ো ইকমার্স কম্পানি যেমন দারাজ, এমাজন, আলীবাবা এক্সপ্রেস এর মতো কম্পানি গুলোর পন্যের বিজ্ঞাপন দেখান তাহলে এই কম্পানিগুলো আপনাকে একটা কমিশন দিবে। আর এটাকেই মূলত এফিলিয়েট মার্কেটিং বলা হয়।
মনে করেন আপনার ওয়েবসাইটে কনো একটি পন্যের বিজ্ঞাপন দেওয়া আছে।আর সেটা কনো একটি ইকমার্স সাইটের পন্য,আর প্রতিটি বিজ্ঞাপনের নিচে সেই ইকমার্স সাইটের লিংক দেওয়া আছে। এখন আপনার ওয়েবসাইটে যে ভিজিটররা আসবে তারা আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সেই পন্যের বিজ্ঞাপন দেখবে এবং সেই বিজ্ঞাপনের দেয়া লিংকে ক্লিক করে তাদের দরকারি পন্যটি ক্রয় করবে।
আর জেহুতু আপনার ওয়েবসাইট মাধ্যমে সেই কম্পানির পন্যটি বিক্রি হয়েছে সেই জন্য এখানে আপনাকে একটা কমিশন দেয়া হবে।এভাবে আপনার ওয়েবসাইটে যত ভিজিটর আসবে ততো আপনার এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করার সুজোগ হবে।এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ভালো অর্থ ইনকাম করা সম্ভব।
১১-বায়িং কিওয়ার্ড র্যাংক করে ইনকাম
বায়িং কিওয়ার্ড র্যাংক করে ইনকাম করার বিস্তারিত আলোচনা হচ্ছে আপনি কনো পন্য নিয়ে এস ই ও করেন অথবা আপনার ওয়েবসাইটে বিভিন্য পন্য নিয়ে বিস্তারিত ভাবে আর্টিকেল লিখালিখি করা এবং সেই পন্যের ক্রয় করার লিংক সহ দেয়া থাকে তাহলে আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর এসে যদি সেই পন্যটি ক্রয় করে তাহলে যেই ইকমার্স কম্পানির পন্যটি আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বিক্রয় হওয়ার কারনে আপনাকে একটা কমিশন দেওয়া হবে। আর এটাকেই বলা হয় বায়িং কীওয়ার্ড র্যাংক করে ইনকাম করা।
আপনার ওয়েয়াবসাইটের মাধ্যমে যত বেশি পন্য বিক্রয় হবে আপনার ইনকামও ততো বেশি হবে।
সুতারাং আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে জানতে পারলাম যে আমরা আর্টিকেল লিখালিখির কাজ করে কতো রকমভাবে আয় করতে পারি।আর্টিকেল লিখা শেখার গুরুত্ব অপরিসীম। সুধুমাত্র আর্টিকেল লিখা লিখির কাজ শিখে এবং তা করে আপনি কতো রকম উপায়ে অর্থ উপারজন করতে পারেন তা আপনার কাছে আর অজানা নয়।বর্তমান বিশ্বে ফ্রিল্যান্সিংয়ের গুরুত্ব বাড়ছে। তাই ২০ বছর পরাশুনা শেষ করে চাকুরির আসায় বসে না থেকে কিভাবে আপনিও ঘরে বসে ভালো অর্থ ইনকাম করবেন তা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনি নিশ্চয় খুব ভালোভাবে বুঝে গেছেন।
সুধুমাত্র আর্টিকেল লিখালিখির সেক্টর থেকে আপনি এতো রকম ভাবে ইনকাম করতে পারবেন। তাহলে ফ্রিলান্সিং করে আরও কতো রকম ভাবে ইনকাম করা যায় তা জানার জন্য এই ওয়েবসাইটটি নিয়োমিত দেখতে থাকুন।আর আপনি কোন বিষয়ে জানতে চান তা কমেন্ট বক্সে মাধ্যমে জানিয়ে দিন।
(ধন্যবাদ এ্যাসগার্ড বাসি)
পোষ্ট পড়ে আমাদেরকে আপনার মূল্যবান মন্তব্য লিখুন। আপনাদের প্রতিটি কমেন্ট রিভিও করা হয়
comment url